মিরসরাই থানা গঠিত হয় ১৯০১ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে।আয়তন: ৪৮২.৮৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°৩৯´ থেকে ২২°৫৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°২৭´ থেকে ৯১°৩৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, ছাগলনাইয়া ও ফেনী সদর উপজেলা, দক্ষিণে সীতাকুন্ড উপজেলা ও বঙ্গোপসাগর, পূর্বে ফটিকছড়ি উপজেলা, পশ্চিমে সোনাগাজী ও কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) উপজেলা।
ইউনিয়নের নামঃ
ইছাখালী,ওয়াহেদপুর,ওসমানপুর,করেরহাট,কাটাছড়া,খৈয়াছড়া,জোরারগঞ্জ,দূর্গাপুর,ধুম,মঘদিয়া,মায়ানী
মিঠানাjv,মিরসরাই,সাহেরখালী,হাইতকান্দি,হিঙ্গুলী
`k©bxq ¯’vb
ক্রমিক নাম কিভাবে যাওয়া যায় অবস্থান
১. মহামায়া সেচ প্রকল্প ও লেক উপজেলা সদর হতে সিএনজি অথবা গাড়ী যোগে দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের পাশ দিয়ে মহামায়া সেচ প্রকল্প ও লেকে যাওয়া যায়।
২. উপকূলীয় বনাঞ্চল উপজেলা সদর থেকে সিএনজি অথবা গাড়ী যোগে আবুতোরাব হয়ে চরশরত পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে পায়ে হেটে উপকূলী বনাঞ্চলে যাওয়া যায়।
৩. মুহুরী সেচ প্রকল্প উপজেলা সদর হতে সিএনজি অথবা গাড়ী যোগে জোরারগঞ্জ হয়ে ওসমানপুর ইউনিয়নের বাঁশখালী বাজার থেকে মুহুরী সেচ প্রকল্পে যাওয়া যায়।
৪. করেরহাট বনাঞ্চল উপজেলা সদর থেকে সিএনজি অথবা গাড়ী যোগে বারৈয়ার হাট হয়ে করেরহাট বনাঞ্চলে যাওয়া যায়।
৫. বাওয়াছড়া সেচ প্রকল্প উপজেলা সদর হতে সিএনজি অথবা গাড়ী যোগে ছোট কমলদহ বাজার হয়ে বাওয়াছড়া সেচ প্রকল্পে যাওয়া যায়।
৬. খৈয়াছড়া ঝর্ণা ঢাকার যেকোনো বাস কাউন্টার থেকে চট্টগ্রামগামী বাসে উঠবেন। যাওয়ার পথে ঢাকা চট্টগ্রাম রোডে চট্টগ্রামের মিরেরসরাই পার হয়ে বারতাকিয়া বাজারের আগে খৈয়াছড়া আইডিয়াল স্কুলের সামনে নামবেন। পথে যানজট না থাকলে ৪/৫ ঘণ্টার মধ্যেই পৌঁছে যাবেন মিরেরসরাই। বড় তাকিয়া বাজারে খৈয়াছড়া আইডিয়াল স্কুলের কাছে গিয়ে স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করলেই তারা বলে দেবে কোন পথে যেতে হবে। ঢাকা চট্টগ্রাম রোডে নেমে পূর্বদিকে গ্রামের রাস্তা ধরে দশ মিনিট হাঁটলে পথে রেললাইন পরবে, রেললাইন পার হয়ে আরো দশ মিনিট হাঁটলে ঝিরি পাবেন। ইচ্ছে করলে ঢাকা চট্টগ্রাম রোড থেকে ঝিরি পর্যন্ত আপনি সি.এন.জি নিয়ে (৭০-৮০টাকা লাগবে) যেতে পারবেন। ঐখান থেকে আপনাকে খৈয়াছড়া ঝর্ণার মূল ট্র্যাকিং শুরু করতে হবে। প্রয়োজন হলে সেখান থেকে গাইডও নিয়ে নিতে পারেন। ঝর্ণায় যাওয়ার রাস্তা একটিই, আর পথে আরো অনেক অ্যাডভেঞ্চারপিয়াসীর দেখা পাবেন, কাজেই পথ হারানোর ভয় তেমন একটা নেই বললেই চলে। এছাড়া সীতাকুন্ড বা মিরেরসরাই নেমে ঐখান থেকে সি.এন.জি নিয়েও আসতে পারেন ঝিরির আগ পর্যন্ত।জঙ্গলের ভেতর দিয়ে পাহাড়ি ঝিরিপথ ধরে প্রায় দেড় ঘণ্টা হাঁটলে দেখা পাবেন ঝর্ণার। হাতে সময় নিয়ে যাওয়া ভালো, ঝর্ণা দেখে ফিরতে ফিরতে বেশ সময় লাগবে। খাবার সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারেন, তবে ঝর্ণায় যাওয়ার পথেই অন্তত তিনটি জায়গায় দেখা মিলবে স্থানীয় হোটেলের, চাইলে সেখান থেকেও খেয়ে নিতে পারেন। খাবারের দাম তুলনামূলক সস্তাই হবে।
৭. মহামায়া লেক কমলাপুর থেকে বিআরটিসির বাসে আসতে পারেন। সায়েদাবাদ থেকে এসি, নন-এসি বাস সার্ভিস যেমন এস. আলম, সৌদিয়া, গ্রিন লাইন, সোহাগ, ইউনিক ইত্যাদিতে করে সরাসরি মিরসরাই । সেখান থেকে সিএনজি অথবা অটোরিকশাযোগে মহামায়া লেকে পৌঁছাতে পারেন।
8. bvwcËv Qov SY©v PÆMÖvg †_‡K XvKv,KzwgjøvMvgx ev eviBqvi nvU A_ev ‡bvqvLvjx Mvgx †h †Kvb ev‡m D‡V bq`yqvi †b‡g c~e©w`‡K wmGwR ev wi·v K‡i †cŠQv‡Z cvi‡eb |
আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; মিরসরাই সদর উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭।
0 Comments
Thank You